-->

Breaking News

হুদহুদ পাখি কুরআনে কারিমে বর্ণিত

কোরআনে কারিমে বর্ণিত হুদহুদ পাখি


"হুদহুদ" বা "হূদ-হূদ" একটি মহাকাব্যিক শব্দ যা কুরআনে প্রথম মুসলিম নবী আদম (আঃ) এর পুত্র নবী নূহ (আঃ) এর দিকে ব্যবহার করা হয়েছে। এটি নূহ (আঃ) এর কালের গহন প্রযুক্তি বা জাদুটি প্রতিরোধ করার জন্য ব্যবহৃত হয়। এই শব্দের অর্থ সাধারণভাবে "হে মাছক, হে মাছক" অথবা "হে কোবর, হে কোবর" হতে পারে। নূহ (আঃ) আল্লাহর নিষ্ঠা এবং আল্লাহর দ্বারা নির্ধারিত সতর্কতা এবং মানবজাতির উদ্ধারের জন্য আপনার জীবন বিনিয়োগ করেন। এই ঘটনার বিবরণ কুরআনের "সূরা নূহ" এ প্রস্তুত।

এটি বাইবেলের "নোয়ার বন্য জীবন" নামক বিশেষ ধর্মীয় গ্রন্থের পরিলেখের মধ্যেও উল্লেখ পায়, তবে এই উল্লেখটি কুরআনের উল্লেখের সমান বিশাল নয়।

তাহলে, "হুদহুদ" শব্দটি ইতিহাসের একটি মহত্ত্বপূর্ণ শব্দ হতে পারে, কারণ এটি নূহ (আঃ) এর দিকে একটি মহান ধর্মীয় ঘটনা সূচনা করে যা ইসলাম, ইসলামিক ঐতিহাস এবং মানবতার মধ্যে একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রতীতির অংশ।

হুদহুদ পাখি কুরআনে কারিমে সূরা নব (Surah Naml) এর আয়াত ২০-২২ এ উল্লেখ পেয়ে যাচ্ছে। এই আয়াতগুলি নিম্নলিখিত রকম:

بِسْمِ اللَّهِ الرَّحْمَٰنِ الرَّحِيمِ

قَالَتْ نَمْلَةٌ يَا أَيُّهَا النَّمْلُ ادْخُلُوا مَسَاكِنَكُمْ لَا يَحْطِمَنَّكُمْ سُلَيْمَانُ وَجُنُودُهُ وَهُمْ لَا يَشْعُرُونَ ٢٠

فَتَبَسَّمَ ضَاحِكًا مِّن قَوْلِهَا وَقَالَ رَبِّ أَوْزِعْنِي أَنْ أَشْكُرَ نِعْمَتَكَ الَّتِي أَنْعَمْتَ عَلَيَّ وَعَلَىٰ وَالِدَيَّ وَأَنْ أَعْمَلَ صَالِحًا تَرْضَاهُ وَأَدْخِلْنِي بِرَحْمَتِكَ فِي عِبَادِكَ الصَّالِحِينَ ٢١

وَتَفَقَّدَ الطَّيْرَ فَقَالَ مَا لِيَ لَا أَرَى الْهُدْهُدَ أَمْ كَانَ مِنَ الْغَائِبِينَ ٢٢


এই আয়াতগুলির অনুবাদ হল:

"20. একটি তিতলী বললো, 'হে তিতলীগণ, তোমরা তোমরা নিজের গৃহে প্রবেশ করো, সুলাইমান এবং তার সেনাবাহিনী তোমাদের দ্বারা পিসে আসবে না তা উপলব্ধি হয়েছে, এবং তারা এটি সম্পর্কে অজানা রেখেছে।'

তারপর তিনি হাসতে হাসতে তার বক্তব্য উল্লেখ করলেন, 'হে মেরেছ, মোর রব, আপনি আমাকে আপনার অনুগ্রহ যা আপনি আমার ও আমার মাতা-পিতার উপর করেছেন, এবং আমি তার মতন ভালো কাজ করব যা তার খুশী হবে এবং আপনি আমাকে আপনার সৎ বান্ধবগণে প্রবেশ দান করুন।'

তিনি পাখির পর্যবেক্ষণ করেন এবং বললেন, 'আমি কী কারণে হুদহুদকে দেখতে পাচ্ছি না? আমার দৃষ্টিতে হুদহুদ অনুপস্থিত কি, অথবা তা অনুপস্থিত হয়ে গেছে?'"

এই আয়াতগুলি সুলাইমান (আলাইহিসসালাম) এর কাছে একটি তিতলী পাখি এসে যা তার সেনাবাহিনীর একটি গুহায় বসবার জন্য নির্দেশ দেইত। তিনি পাখির অপসারণ বা অনুপস্থিতি নোট করেন এবং তার অবস্থার উদ্বৃত্ত হলেন। এই ঘটনা সুলাইমান (আলাইহিসসালাম) এর অদ্ভুত ক্ষমতা এবং আল্লাহর অনুগ্রহ এর প্রতিষ্ঠান হাতে রেখে। 

আল্লাহতা'আলা হুদহুদ পাখিকে এই বৈশিষ্ট্য দান করা হয়েছে যে, সে দাওয়াত দেওয়ার জন্য হায়রত সুলেমান (আস) এর সমর্থন কাজ করতে পারেন। আল্লাহ তা'আলা কুরআনে বর্ণিত করেছেন যে, হায়রত সুলেমান (আস) পাখিটিকে আমার কর্মসূচি সম্পাদন করতে সাহায্য করেছেন।

আপনি মনে রাখতে পারেন যে, হায়রত সুলেমান (আস) একজন প্রখ্যাত নবী ছিলেন যার প্রতি আল্লাহ তা'আলা অসামান্য শক্তি দান করেছিলেন। তার মধ্যে হুদহুদ নামক পাখি একটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করতো। এটি কুরআনের সূরা নম্বর ২৭ এর বর্ণিত করা হয়েছে।


সূরা নম্বর ২৭, আয়াত ১৭৬-২১৮ এ বর্ণিত হয়েছে:

"এবং তার অনুসারী মিলাতে প্রস্তুত করো, যাদের হৈতল হায়রত সুলেমান (আস) নামক একজন নবী। যারা যে কোন কাজে আপেক্ষিক ছিল, সেগুলি সাধনে সে পাখিটি তার সঙ্গে এনে দিল। তখন সে (হায়রত সুলেমান) তা দেখে যে, পাখিটি অবহেলিতভাবে নেয়া হয়নি, সে পাখিটির সহযোগিতা ছাড়াই একটি ব্যাঙ্গ যায়নি।"

এই আয়াতে বর্ণিত মতে, হায়রত সুলেমান (আস) এর কর্মসূচি সম্পাদন করার জন্য হুদহুদ পাখির সহযোগিতা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ছিল। পাখিটি সে বিশেষ বৈশিষ্ট্য সম্পন্ন ছিল যেগুলি সে কাজে অবহেলিতভাবে নেয়নি, এবং হায়রত সুলেমান (আস) এর নির্দেশনায় সে সঙ্গে সহযোগিতা ছাড়াই সফলভাবে তার কাজ সাধন করতো।

এই ঘটনাটি আমাদেরকে শিক্ষা দেয় যে, আল্লাহ তা'আলা তার সৃষ্টিতে বিভিন্ন প্রাণিবিশেষ দ্বারা তার কাজে সাহায্য করতে পারেন, যত্ন অবলম্বন ছাড়াই।


No comments